বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু বলেছেন, বাংলাদেশ থেকে ডাক্তার-নার্স এবং ইঞ্জিনিয়ারসহ বিভিন্ন খাতে দক্ষ জনবল নেয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছে মঙ্গোলিয়া।
বুধবার (৩১ জানুয়ারি) মন্ত্রণালয়ে বাংলাদেশে মঙ্গোলিয়ার অনাবাসিক রাষ্ট্রদূত গানবোল্ড দামবাজেভ বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। এসময় তিনি এ আগ্রহ প্রকাশ করেন।
আহসানুল ইসলাম টিটু জানান, বাংলাদেশের অনেক দক্ষ জনবল বিশ্বের অনেক দেশে সুনামের সঙ্গে কাজ করছেন। বিদেশের শ্রমবাজারে বাংলাদেশের শ্রমিকদের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে।
এসময় মঙ্গোলিয়ার রাষ্ট্রদূত ডাক্তার-নার্স, ইঞ্জিনিয়ার এবং কন্সট্রাকশন, কৃষিসহ বিভিন্ন খাতে জনবল নেয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেন বলে জানান বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী।
রাষ্ট্রদূত বলেন, মঙ্গোলিয়া দেশটির দ্বিতীয় ভাষা ইংরেজি ঘোষণা করায় ইংরেজিতে দক্ষ জনবলের বড় চাহিদা রয়েছে বলে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রীকে অবহিত করলে তিনি বাংলাদেশ থেকে এ ভাষায় দক্ষ শিক্ষার্থী নেয়ার আহ্বান জানান।
এ প্রসঙ্গে আহসানুল ইসলাম টিটু বলেন, বাংলাদেশে ইংরেজিতে অসংখ্য গ্রাজুয়েট রয়েছে, যারা আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুসরণ যেমন-আইএলটিএস, টোফেল, জিআরই করে নিজেদের দক্ষ করে তৈরি করেছে। মঙ্গোলিয়া সরকার বাংলাদেশ থেকে এ ভাষায় দক্ষ শিক্ষার্থীদের সে দেশের স্কুল-কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দেয়ার জন্য রাষ্ট্রদূতের মাধ্যমে মঙ্গোলিয়ার সরকারকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার অনুরোধ করেন।
বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী জানান, বাংলাদেশ তৈরি পোশাকসহ নানা পণ্য পৃথিবীর অনেক দেশে রফতানি করে থাকে। সরকার পাটজাত ও চামড়াজাত পণ্য এবং হস্তশিল্পকে বর্ষপণ্য ঘোষণা করে ব্যাপক কর্মসূটি নিয়েছে। এছাড়া বাংলাদেশের ফার্মাসিউটিক্যালসের বিশ্বব্যাপী বাজার সৃষ্টি হয়েছে।
মঙ্গোলিয়া সরকারকেও বাংলাদেশ থেকে ফার্মাসিউটিক্যালস পণ্য আমদানি করার আহ্বান জানান তিনি।
বৈঠককালে রাষ্ট্রদূত গানবোল্ড দামবাজেভ জানান, মঙ্গোলিয়া ইউরোপীয় ইউনিয়নের জিএসপি প্লাস সুবিধাভোগী দেশ এবং তাদের জাপানের সঙ্গে অর্থনৈতিক অংশীদারিত্ব চুক্তি রয়েছে। এছাড়া চীন ও রাশিয়ার সঙ্গেও অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক ক্ষেত্রে অনুকূল সম্পর্ক বিদ্যমান। তাই বাংলাদেশ মঙ্গোলিয়ার সঙ্গে বিনিয়োগসহ বাণিজ্যিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদার করতে পারে।
আহসানুল ইসলাম টিটু জানান, বাংলাদেশের অনেক দক্ষ জনবল বিশ্বের অনেক দেশে সুনামের সঙ্গে কাজ করছেন। বিদেশের শ্রমবাজারে বাংলাদেশের শ্রমিকদের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে।
এসময় মঙ্গোলিয়ার রাষ্ট্রদূত ডাক্তার-নার্স, ইঞ্জিনিয়ার এবং কন্সট্রাকশন, কৃষিসহ বিভিন্ন খাতে জনবল নেয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেন বলে জানান বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী।
রাষ্ট্রদূত বলেন, মঙ্গোলিয়া দেশটির দ্বিতীয় ভাষা ইংরেজি ঘোষণা করায় ইংরেজিতে দক্ষ জনবলের বড় চাহিদা রয়েছে বলে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রীকে অবহিত করলে তিনি বাংলাদেশ থেকে এ ভাষায় দক্ষ শিক্ষার্থী নেয়ার আহ্বান জানান।
এ প্রসঙ্গে আহসানুল ইসলাম টিটু বলেন, বাংলাদেশে ইংরেজিতে অসংখ্য গ্রাজুয়েট রয়েছে, যারা আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুসরণ যেমন-আইএলটিএস, টোফেল, জিআরই করে নিজেদের দক্ষ করে তৈরি করেছে। মঙ্গোলিয়া সরকার বাংলাদেশ থেকে এ ভাষায় দক্ষ শিক্ষার্থীদের সে দেশের স্কুল-কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দেয়ার জন্য রাষ্ট্রদূতের মাধ্যমে মঙ্গোলিয়ার সরকারকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার অনুরোধ করেন।
বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী জানান, বাংলাদেশ তৈরি পোশাকসহ নানা পণ্য পৃথিবীর অনেক দেশে রফতানি করে থাকে। সরকার পাটজাত ও চামড়াজাত পণ্য এবং হস্তশিল্পকে বর্ষপণ্য ঘোষণা করে ব্যাপক কর্মসূটি নিয়েছে। এছাড়া বাংলাদেশের ফার্মাসিউটিক্যালসের বিশ্বব্যাপী বাজার সৃষ্টি হয়েছে।
মঙ্গোলিয়া সরকারকেও বাংলাদেশ থেকে ফার্মাসিউটিক্যালস পণ্য আমদানি করার আহ্বান জানান তিনি।
বৈঠককালে রাষ্ট্রদূত গানবোল্ড দামবাজেভ জানান, মঙ্গোলিয়া ইউরোপীয় ইউনিয়নের জিএসপি প্লাস সুবিধাভোগী দেশ এবং তাদের জাপানের সঙ্গে অর্থনৈতিক অংশীদারিত্ব চুক্তি রয়েছে। এছাড়া চীন ও রাশিয়ার সঙ্গেও অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক ক্ষেত্রে অনুকূল সম্পর্ক বিদ্যমান। তাই বাংলাদেশ মঙ্গোলিয়ার সঙ্গে বিনিয়োগসহ বাণিজ্যিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদার করতে পারে।